সত্য এসেছে।


 মিথ্যার বিজয় ঘন্টা বেজেছে ১৮৮৫ সালের ২০ শে অক্টোবর। বাজিয়েছিলেন মহাত্মা গুরুনাথ। আসলে মিথ্যায় জর্জরিত সমাজ এত বড় সত্য শোনার পরেও অন্তরস্থ করতে সমর্থ্য হচ্ছে না কারণ পরিষ্কার হচ্ছে তারা মিথ্যায় ডুবে থাকতে ভালো বাসে তাই। কল্পনা অর্থাৎ মিথ্যা আর মিথ্যা মাত্রই পাপোস্পর্শ হয় সেটা এক বাক্যে সবাই স্বীকার করে, কেমন দ্বিচারিতা। কল্পিত ছবি মূর্তি নিয়ে ধর্ম সাধন চলছে সেগুলোতে মোহিত হচ্ছে পড়াশুনা করা অজ্ঞান মূর্খ পণ্ডিতগণ। কেননা পড়াশোনা করার পরেও সত্য অবলম্বন করে প্রকাশ্যে উপস্থাপন করছে না। এরা নিজের অন্তরের দিকে তাকায় না? যদি তাকাতো নিকৃষ্ট কদাকার রূপ দেখতে পেত। 


কিন্তু সত্য চিরন্তন, ছিল আছে ও থাকবে। একে ধ্বংস করা যায় না। সুতরাং কার্য্য শুরু হয়েছে। অপরাধ করে দন্ড পায়নি এমন কোন ব্যক্তি নেই, আজ না হলে কাল সে যদি মৃত্যুও হয় তাকেও সত্য তাড়া করে তার ভন্ডামি দেখিয়ে দেবে তার কাজ চলছে। ক্যামেরা সত্য, মোবাইল সত্য, কেননা সব পরিষ্কার হয়ে যায় তুমি কেমন? তোমার চরিত্র কেমন? তুমি কিভাবে জীবন যাপন করছো? ধীরে ধীরে পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। যদি সাবধান হতে চাও সংযত হও। নিজেকে সুন্দর করো পরিষ্কার করো। তা করতে গেলেই মোবাইলটা সুন্দর করতে হবে। আজ না হলে ও কাল ধরা তুমি পড়বেই ইহলোক ত্যাগ করলেও। পূর্বে যারা এই অমূল্য রত্ন পায়নি অর্থাৎ মোবাইল তারাও কিন্তু রেহাই পায়নি। যে যা ভণ্ডামি করে গেছে, সব খোলসা হচ্ছে দিনের পর দিন আরো খোলসা হবে নিশ্চিন্ত থাকো। টেকনোলজির মাধ্যমেও তোমার মগজ কেমন প্রতিফলিত হচ্ছে তার প্রমাণ তুমি নিজে রেখে যাচ্ছ, দিনের পর দিন। গুণের খেলা গুণ করে তার প্রমাণ এগুলোই। হে দু কলম পড়াশুনা করা ব্যক্তিগণ তোমাদের লজ্জা লাগে না? কোন মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছ ওই কদাকার চেহারা নিয়ে!!!


তাই হও সাবধান তেজ তর্ক মূলহীন লও সতের স্মরণ পাবে প্রেমানন্দ ধন। 


সুদিন আগত হলো এখনো জাগনা কেন পাইতে মুকুতি তরী কেন এত অযতন? 


তাই হিংসা পরি হরি ভজ নিত্য শর্বরী।


কত দিন আর কতদিন থাকবে বলো মিথ্যা সাধনে???

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ