সহজ সত্য বুঝতে অসুবিধা হয় না কিন্তু কার্য্যে প্রতিফলিত দেখি না। উপদেশ যে দেন তার কর্ম্মে তা প্রতিফলিত না হলে, তা প্রকারান্তরে দ্বিচারিতা সুতরাং তাকেই বলা যাবে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী, ধার করে জীবন চালায়। তাকেই বোঝা যাবে সে অহংকার করছে।
যার ভেতরে ওই উপদেশের গুনাগুন বহন করে আছে সেই একমাত্র ওই উপদেশের মালিক। তারই বলা সাজে।
আর সেই উপদেশ গুলো যারা শোনে ও শোনানোর চেষ্টা করে তাদের উদ্দেশ্য কি? সেটা বুঝেছে বাস সেটাই নাকি ভালো লেগেছে তাই দিয়ে দিলাম। এইতো চলছে তাদের ভেতরে প্যাচের ডিম্ব ঘুরপাক খাচ্ছে দিশাহীন ভাবে। তারা যদি সেই উপদেশ শুনে নিজের জীবনে কার্য্যকর করে তাহলে ঐ উপদেশের সার্থকতা বজায় থাকে। না হলে বোঝা যাচ্ছে আমি বুঝেছি তার অহংকারের পরিচয় ও দ্বিচারিতার পরিচয়। কেননা তার প্রচারের জন্য সেটা যদি সে নিজের জীবনে উপস্থাপন করতে না পারে।
এই লেখা পড়ার পর অনেকের যন্ত্রণার সৃষ্টি হবে এটা স্বাভাবিক কিন্তু সত্য তো সত্য শুনতে তো হবেই।
শেষ কথা বলি যে উপদেশ দিচ্ছে, তার কাছে গিয়ে সেই উপদেশ পালন করছে কিনা তিনি, সেটা যাচাই করা প্রয়োজন। দূর থেকে ঢিল মেরে লাভ নেই সেই ঢিল টা নিজের মাথায় পড়বে যদি সে তার কাছে গিয়ে পরীক্ষা করতে ভয় পায়।
0 মন্তব্যসমূহ