সত্যধর্ম্মের উৎসব।


 সত্যধর্ম্ম আত্মোন্নতির ধর্ম্ম এই ধর্ম্মের উৎসব‌ ক্ষেত্র শিক্ষা কেন্দ্র সুতরাং এই ধর্ম্মের যাবতীয় নিয়ম শৃঙ্খলা শিক্ষা কেন্দ্রের অন্তর্গত। অজ্ঞান, অপারক, উন্নতি বিমুখ ব্যক্তিদের তত্ত্বাবধানে এই ধর্ম্মের মূল বিলুপ্তি করে দেওয়া হয়, যা গুরুদেব পরলোকগত হওয়ার পর থেকে। মহাত্মা নিবারণকে কেউ গুরুত্ব দেয়নি, ভক্তি করতে পারেনি তার প্রমাণ ভুড়ি ভুড়ি আছে যেমন তাঁকে সবাই মাস্টার মশাই বলে গেছে প্রবর্তক গুরু বলে সম্মানটুকু দেয়নি। তাইতো তিনি শেষ বয়সে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন আমার খেতে ভালো ফসল হয়নি কেননা তার কাছে কেউ উন্নতি করতে পারেনি। ভক্তি না করলে উন্নতি করা সম্ভব না। সত্যধর্ম্মের নিয়ম কেউ পালন করতে পারেনি, সেটাই মূল কারণ। গুরুদেব থাকাকালীন উৎসব পরিচালনা করেছিলেন তিনি কি বসতেন তাঁর মুখের দিকে তাকিয়ে সবাইকে উপাসনায় বা উৎসবে বসতেন??? নিশ্চয়ই না সুতরাং এইসব মূর্খতামির পরিচয় কিভাবে তারা করল? সত্যধর্ম্মের মূল সাকার উপাসনা নাই এই তথ্য বিকৃত করে ফেলা হলো। কেন গুরুদেবের ছবি রেখে উৎসব উপাসনা পরিচালনা হতে থাকলো???? এত বড় অজ্ঞানতার পরিচয় দিল, তখন থেকেই সত্যধর্ম্মের মূল নষ্ট করে দেওয়া হলো। কি করে উন্নতি হবে একটু ভাবা দরকার সবার কেননা সত্যধর্ম্মের নিয়ম সমস্ত লিপিবদ্ধ আছে। ইতিহাস ছেড়ে কথা বলবে না সবার মুখোশ খুলে দেবে মনে যেন থাকে।


সব্বাইকে সাবধান করছি যারা যারা উৎসব উপাসনা করছে তারা যেন গুরুদেবের ছবি ও অন্যান্য ছবি রেখে উৎসব উপাসনা পরিচালনা না করে। কেননা সত্যধর্ম্মের মূল ঠিক রাখতে হবে। কপটতা মহাপাপের মূল এটা যেন মনে থাকে।


পরম্পরা মিথ্যাকে আশ্রয় করে চলা নরকের পথ। আর কতদিন???

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ