ধর্ম্মের অবিরোধে অর্থ উপার্জ্জন করিবেন।
সত্যের সাধ মধুর, অসৎ উপায়ে অর্থ উপার্জ্জন করিলে যে পাপ হয়, তাহা দ্বারা যারা যার সেই অর্থের অংশীদারি হয় তাহাদেও পাপ বর্ত্তায় যেমন, পিতা যদি পাপকর কর্য্য করিয়া অর্থ উপার্জ্জন করেন, তাহা দ্বারা ভক্ষণকারি পরিবারের সকলের পাপ বর্ত্তায়। উহাতে সকলের মানসিক ও শারীরিক গঠন বিকাশে বাঁধা উৎপন্ন করে।
লোভে বশীভূত হইয়া অর্থ উপার্জ্জন করিলে লাভ কি? কেননা পৃথিবীতে কিছু নানিয়াই আসিতে হইয়াছিল আবার খালি হাতেই ফিরিতে হইবে। সকলেই মনের সুখে ইহা করেন উহাতে যে বিপত্তি আইসে উহা স্মরণ করে না। কেননা পাপের কারণে ঐ অর্থ নানাবিধ ভুল কার্য্যে ও শারীরিক ব্যাধিতে খরচ হইয়া যায়, ইহাতে দৃষ্টি আকর্ষন হয় না। ইহা তো গুরুদেব বলিয়াছেন "পাপ করিয়া দন্ড পায়নাই এমন কোনও আত্মা নাই"।
অনায়াসে কিছুই প্রাপ্ত হয় না, কর্ম্ম করিয়াই প্রাপ্ত করিতে হয়। তাহা হইলেই উহার সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব হয়। সত্যনিষ্ঠ হইয়া কার্য্য করিলে অবশ্যই ফল প্রাপ্ত হইবে।
0 মন্তব্যসমূহ