ভক্তি থাকিলে বাহ্যপূজার প্রয়োজন থাকে না।
যিনি স্বার্থ পরিত্যাগ-পূর্ব্বক তোমাদিগের হিতব্রতে ব্রতী হইয়াছেন, যিনি স্বীয় অমূল্য সময় তোমাদিগের জন্য ব্যয়িত করিতেছেন, যিনি তোমাদিগের দুঃখ-দারিদ্র্য নিবারণার্থে স্বয়ং দুঃখ-দারিদ্র্য ভোগ করিতেছেন, যিনি তোমাদিগের পাপতাপ-হরণার্থে বহু সময় সন্তাপ ভোগ করিয়া থাকেন, এবং যিনি তোমাদিগের নিকট কিছুই চাহেন না, কেবল তোমাদিগের উন্নতি, আরোগ্য, সৌভাগ্য দর্শন করিয়াই পরম সন্তোষলাভ করেন সেই স্বার্থেবিবর্জিত, নিস্পৃহ, শান্তচিত্ত, ব্রহ্মদর্শী মহাপূরুষ যে মানবমাত্রেরই ভক্তিভাজন, তাহাতে অনুমাত্র সন্দেহ নাই।
-- মহাত্মা ঈশ্বর গুরুনাথ সেনগুপ্ত।
ভক্তি যেমন ১) সহজ জ্ঞান। ২) নির্ভরতা অর্থাৎ পরমপিতা যাহা করিতেছেন, তাহা আমার মঙ্গলের জন্যই হইতেছে। তিনি অনন্ত কালেও কখনও অমঙ্গল বিধান করিবেন না। ৩) বিশ্বাস অর্থাৎ তিনিই আমার সমুদায়। এবং কৃতজ্ঞতা যেমন যে গুণ দ্বারা উপকারী বা আপন অপেক্ষা উন্নত মহাত্মার প্রতি কৃতজ্ঞতা সহকারে মন আকৃষ্ট হয়, যে গুণ দ্বারা সুখে সুখ, দুঃখে দুঃখ ইত্যাদি ভাবসকল "ইনি আমার অপেক্ষা উন্নত" এই জ্ঞান সহকারে সীমাবদ্ধ ভাবে উপস্থিত হয়, যে গুণে ঐ গুণের ভাজনের দুঃখ নিবৃত্তি ও সুখ বৃদ্ধি করা জীবনের মহাব্রত বলিয়া প্রতীয়মান হয়, তাঁহাকে ভক্তি কহে।
এই লেখনির মাধ্যমেই গুরুদেব মূর্তি করিবার অনুমতি প্রদান করিয়া গিয়াছেন।
ভক্তি যেমন ১) সহজ জ্ঞান। ২) নির্ভরতা অর্থাৎ পরমপিতা যাহা করিতেছেন, তাহা আমার মঙ্গলের জন্যই হইতেছে। তিনি অনন্ত কালেও কখনও অমঙ্গল বিধান করিবেন না। ৩) বিশ্বাস অর্থাৎ তিনিই আমার সমুদায়। এবং কৃতজ্ঞতা যেমন যে গুণ দ্বারা উপকারী বা আপন অপেক্ষা উন্নত মহাত্মার প্রতি কৃতজ্ঞতা সহকারে মন আকৃষ্ট হয়, যে গুণ দ্বারা সুখে সুখ, দুঃখে দুঃখ ইত্যাদি ভাবসকল "ইনি আমার অপেক্ষা উন্নত" এই জ্ঞান সহকারে সীমাবদ্ধ ভাবে উপস্থিত হয়, যে গুণে ঐ গুণের ভাজনের দুঃখ নিবৃত্তি ও সুখ বৃদ্ধি করা জীবনের মহাব্রত বলিয়া প্রতীয়মান হয়, তাঁহাকে ভক্তি কহে।
এই লেখনির মাধ্যমেই গুরুদেব মূর্তি করিবার অনুমতি প্রদান করিয়া গিয়াছেন।

0 মন্তব্যসমূহ